বাঙালির খাবারগুলি তার স্বাদ এবং গন্ধের জন্য পরিচিত। বেশিরভাগ মশলা খাবারে স্বাদ এবং গন্ধ যুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। খাবারটি যদি মশলাদার না হয় তবে আপনি তা আচারের সহ খেতে পারেন। পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবাকর একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আচার সম্পর্কিত অস্বাস্থ্যকর প্রাচীন পুরাণটি প্রকাশ করেছেন।
আচার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন যে এগুলি ভিটামিন এ, ভিটামিন কে এবং প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ায় সমৃদ্ধ। লেবু আচার স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলির মধ্যে একটি। লেবু আচার কেন আপনার ডায়েটের একটি অংশ হওয়া উচিত্ তা জানতে পেরে আপনি খুশি হবেন।
জেনে নিন,লেবুর আচার খাওয়ার উপকারিতা ও গুনাগুন:
রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে :
সুস্থ জীবনের জন্য ভাল রক্ত প্রবাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্ত প্রবাহে ওঠানামা কম বেশি রক্তচাপের কারনে হতে পারে তাই উভয় অবস্থাই বিপজ্জনক। আপনার ডায়েটে অল্প পরিমাণে লেবুর আচার অন্তর্ভুক্ত করা রক্তের প্রবাহকে উন্নত করতে সহায়তা করতে পারে। এটি তামা, পটাসিয়াম, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।
আপনার হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে :
বিশেষত মহিলাদের মধ্যে হাড়গুলি বার্ধক্যের সাথে খারাপ হতে শুরু করে। ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের অভাবে এটির জন্য ঘটে। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, এ, পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের ব্যবহার আপনার হাড়কে সুস্থ রাখতে সহায়ক হতে পারে।
ইমিউন সিস্টেমকে স্বাস্থ্যকর রাখে :
মহামারীটি কীভাবে আমাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী রাখতে হয় তা শিখিয়েছে। পরিপূরক গ্রহণের পাশাপাশি প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী রাখার সর্বোত্তম উপায় হ’ল স্বাস্থ্যকর খাওয়া। লেবু আচার সহ অনেকগুলি খাবার রয়েছে যা আপনার প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি করতে সহায়তা করতে পারে।
হজমের সমস্যা দূরে রাখে:
লেবুর আচারে এমন এনজাইম রয়েছে যা শরীর থেকে টক্সিনগুলি সরিয়ে ফেলে। স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা থাকা অনেক ক্ষেত্রে যেমন পিম্পলগুলি হ্রাস করা এবং ওজন হ্রাস প্রচারকে সহায়তা করে।
খালি পেটে ডিম (egg)- একাধিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে সকাল উঠেই যদি একটা করে ডিম (egg)খাওয়া যায়, তাহলে শরীরের নানা উপকারে লাগে। সেই সঙ্গে যে যে মারণ রোগগুলি এখন দাপিয়ে বেরাচ্ছে, সেগুলির প্রকোপ কমতেও সময় লাগে না। তাই তো প্রতিদিন সকালে একটা করে ডিম (egg) খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিত্সকেরা। আসলে প্রোটিন এবং আরও নানা সব কার্যকরী উপাদানে ঠাসা এই খাবারটি শরীরে প্রবেশ করা মাত্র যে যে কাজগুলি করে থাকে, সেগুলি হল.
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে ডিমের (egg) অন্দের উপস্থিত সেলেনিয়াম দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটা শক্তিশালী করে তোলে যে, কোনও ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়, সেই সঙ্গে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। প্রসঙ্গত, ব্রেকফাস্টে যদি একটার জায়গায় দুটো করে ডিম খাওয়া যায়, তাহলে বেশি উপকার মেলে।
২. নিমেষে ক্ষিদে কমে যায়:
ব্রেকফাস্টে দুটো ডিমের (egg) অমলেট বা পোচ খেয়ে দেখুন তো কী হয়! দেখবেন দুপুরের আগে ক্ষিদে পাওয়ার নামই নেবে না। তাই যাদের সকাল সকাল অফিসে বেরতে হয়, তারা ব্রেকফাস্ট না করার পরিবর্তে দুটো ডিম (egg)সেদ্ধ খেয়ে বেরিয়ে পরুন। তাহলেই দেখবেন কেল্লাফতে! এমনটা করলে শরীরের অন্দরে ভাঙন তো ঘটবেই না, উল্টে ক্ষিদের জ্বালা কমবে এবং পুষ্টির ঘাটতি দূর হবে।
৩. এনার্জির ঘাটতি দূর করে:
সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর ঠিক কোনও জিনিসটার বেশি করে প্রয়োজন পরে বলুন তো? আরে মশাই এনার্জির! একেবারেই ঠিক। তাই তো দাঁত মাজার পর টপ করে একটা ডিম সেদ্ধ খেয়ে নিতে হবে। তাহলেই দেখবেন ক্লান্তি তো দূর হবেই, সেই সঙ্গে কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে। আসলে ডিমে (egg)উপস্থিত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান নিমেষে দেহের প্রয়োজনীয় জ্বালানির চাহিদা পূরণ করে। ফলে শরীরের চনমনে হয়ে উঠতে একেবারে সময়ই লাগে না।
ডিমে (egg)উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, লুটিন এবং জিয়েক্সসেনথিন নামে বেশ কিছু উপকারি উপাদান দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে ছানি হওয়ার আশঙ্কাও কমায়। খালি পেটে ডিম .
৫. প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে:
ডিমে (egg)উপস্থিত অ্যালবুমিন নামে এক ধরনের প্রোটিন পেশির গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই এনার্জি বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্যও সকাল সকাল ডিম খাওয়াটা জরুরি। প্রসঙ্গত, যারা সকালে নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তারা ডিম খেতে ভুলবেন না যেন! এমনটা করলে দেখবেন একাধিক রোগ আপনার ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবে না।
৬. মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়:
বুদ্ধির জোর বারাতে কে না চায় বলুন! আপনিও যদি সেই দলে থাকেন, তাহলে কাল সকাল থেকেই ডিম খাওয়া শুরু করুন। আসলে ডিমে উপস্থিত বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদান মস্তিষ্কের ক্ষমতা মারাত্মক বাড়িয়ে দেয়। ফলে একদিকে যেমন বুদ্ধির বিকাশ ঘটে, তেমনি স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগও বৃদ্ধি পায়। প্রসঙ্গত, ডিমে কোলিন নামে একটি উপাদান থাকে, যা এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। খালি পেটে ডিম (egg).
৭. ওজন কমতে শুরু করে:
একেবারেই ঠিক শুনেছেন। ডিম (egg) খেলে ওজন বাড়ে না। বরং কমে! পেনিংটন বায়োমেডিকাল রিসার্চ সেন্টারের করা এক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে সকাল সকাল ডিম খেলে দিনের অনেকটা সময় পর্যন্ত ক্ষিদে পায় না। ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীরে মাত্রাতিরিক্ত ক্যালরি জমার সম্ভাবনাও হ্রাস পায়। ফলে স্বাভাবিকবাবেই ওজন কমতে শুরু করে। তাই যারা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন, তারা নিয়ম করে ব্রেকফাস্টে ডিম খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন। প্রসঙ্গত, পোচ অথবা সেদ্ধ ডিম খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাতে বেশি উপকার পাওয়া যায়। খালি পেটে ডিম .
আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমরা জানবো সিনকারা সিরাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে।
সিনকারা সিরাপটি হামদর্দ গ্রুপের একটি পণ্য। carmina syrup সিনকারাতে আছে বিভিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ গাছ-গাছড়ার নির্যাস। যা হাজারো বছর ধরে শক্তির যোগান দান করে, উদ্দীপনা এবং স্নায়ু ও পেশীর বলবর্ধক হিসেবে প্রচুর ব্যবহৃত হয় এবং বর্ত মানেও ব্যবহার হয়ে আসছে। সিনকারা সম্পূর্ণ গাছ-গাছড়া দ্বারা তৈরী করা হয়। যা দ্রুত রক্তের সাথে মিশে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। সিনকারা সিরাপ বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত করে তার পরে বাজারজাত করা হয়েছে।সিনকারা পরিবারের সকলের জন্য সব ঋতুতে একটি আদর্শক শক্তিবর্ধক ওষুধ হিসাবে সেবন করা যায়।
সিনকারা সিরাপ এর উপকারিতা
প্রথমেই বলতে হয় ক্ষুধামন্দা নিয়ে, যাদের কোন খাবারের প্রতি রুচি নেই এবং কোন স্বাদ পান না তাদের জন্য সিনকারা বিশেষ ভাবে উপকার করে থাকে।
1/ প্রতিদিন আপনি নিয়ম করে সিনকারা সেবন করলে আপনি নিজেই খাবারের পিছনে দৌড়াতে থাকবেন এটা পরিক্ষীত।
2/ যাদের দেহে রক্তের প্রবাহ কম বা রক্তচাপ কম তাদের জন্য সিনকারা উপকারী।
3/ সিনকারাতে ব্যবহৃত হয়েছে বড় এলাচ, দারুচিনি, ধনিয়া, লবঙ্গ, গোলাপ, জটামাংসী ইত্যাদি যা গর্ভকালীন মায়েদের জন্য খুবই উপকারী।
4/ মেয়েদের মাসিকের পরে সিনকারা অত্যান্ত উপকারী যা, অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরনের পরে শরীর দূর্বল হয়ে পরে তখন সিনকারা শরীরে স্বাভাবিক শক্তি বা বল ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
5/ যে সব মায়েরা শিশুকে স্তন্যদান করেন তাদের অনেকের মাঝে দেখা যায় শিশু ঠিকমত দুগ্ধ পাই না তাই সে সব মায়েদের সিনকারা সেবন করা উচিৎ কারন সিনকারা দুগ্ধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
6/ সিনকারা এমন একটি ঔষধ যা শিশুর মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ তৈরিতে সহায়তা করে থাকে।
7/ বিশেষ পরিক্ষাতে জানা গেছে, সাধারন বাচ্চাদের থেকে সিনকারা সেবন কারী বাচ্চার মেধা বিকাশ ৪৭ শতাংশ বেশি হয়।
8/ সিনকারাতে আছে প্রচুর জিংক যা শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ একটি ঔষধ। তাই প্রতিটা গর্ভবতী মায়েদের নিয়মিত সিনকারা সেবন করা উচিৎ।
9/যাদের নিয়মিত ঘুম হয় না, ঘুম কম হবার কারনে মেধা শক্তি লোপ পাওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকা, মানসিক দূর্বলতা থেকে মুক্তি পেতে সিনকারা সেবনের কোন জুড়ি নেই।
10/carmina syrup সিনকারা সেবনে রক্তাল্পতার রোগীদের হিমোগ্লোবিন ও আয়রণের মাত্রা কম থাকা সমস্যা থেকে সমাধান করতে সিনকারা ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
11/ ভারতের একটি গবেষণাতে দেখা গেছে সিনকারা ধুমপানের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। যারা অতিরিক্ত ধুমপান করে থাকে তাদের নিয়মিত সিনকারা সেবনের ফলে ধুমপান অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব।
12/ বৃদ্ধদের হাতের কবজিতে ব্যাথা, পায়ের পাতা ফুলে ওঠলে সিনকারা সেবন করলে অনেক টা মুক্তি পাওয়া যায়। তাছাড়া বৃদ্ধদের বার্ধ্যক্য রোধে সিনকারা ভারতে প্রচুর পরিমানে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
৪৫০ মিলি সিনকারা সিরাপটি সকাল ও রাতে ২ চামচ করে ২২ দিন খাওয়ার পরামর্শ দেন এবং প্রাপ্তবয়স্কদের সকাল ও রাতে ৩/৪ চামচ করে ১৫/১২ দিন খাওয়ার পরামর্শ দেন। সে ক্ষেত্রে আপনার বয়স আপনার ডাক্তার কে জানিয়ে দিন এবং সেবন বিধি জেনে নিন। হামদার্দ ডাক্তার
সিনকারা সিরাপ দাম
৪৫০মি.লি. সিনকারা সিরাপের বোতলের দাম ২০০ টাকা এবং ১০০মি.লি. এর দাম ৬০টাকা।
সিনকারা সিরাপ খেলে কি ক্ষতি হয়
সিনকারা খেলে কিডনির বা লিভার কোন প্রকার ক্ষতির সম্ভবনা নাই। বরং সিনকারা সিরাপ লিভারের শক্তিবর্ধক। নিশ্চিতে খেতে পারেন।
#সিনকারা সিরাপ খেলে কি মোটা হওয়া যায়
সিনকারা সিরাপ আসলে মোটা হওয়ার ওষুধ নয়|এটি হচ্ছে ভিটামিন সিরাপ|এটি সব ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরন করে|ফলে রোগা ও চিকন দেহ স্বাস্থ্যবান হওয়া স্বাভাবিক|সিনকারা খেলে দেহের অভাব পূরন হবে|ফলে দেহ কিছুটা স্বাস্থ্যবান হওয়া স্বাভাবিক| carmina syrup সিনকারার সাথে ভালো খাবার খান যেমন:- মাছ,মাংস,সবজি,দুধ,ডিম ও ফলমূল ইত্যাদি|দেখবেন দেহ স্বাস্থ্যবান ও মোটা দেখাবে|
সর্বশেষে:
উপরোক্ত বিষয় গুলো ছাড়াও সিনকারা হাজারো রোগের সমস্যা সমাধান করে থাকে, যেমন মাথা ঘোরা, শরীর দূর্বল, অতিরিক্তি হার্ট স্পন্দন, রক্তচাপ, ষ্ট্রোক সমস্যা, চোখে ঝাপসা দেখা, সমঋতি শক্তি বৃদ্ধি সহ নানা রকমের সমস্যা তে সিনকারা ব্যবহৃত হয়
আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমরা জানবো লাল চিনির উপকারিতা নিয়ে।
লাল চিনি খাওয়ার উপকারিতা লাল চিনি একটি শর্করা জাতীয় খাদ্য যা আমাদের দেহের শক্তি জোগান দেয়।সারা বিশ্বে সাদা চিনিকে white poision (সাদা বিষ) বলে মন্তব্য করে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ। পক্ষান্তরে লাল চিনি (Brown Sugar) স্বাস্থ্যসম্মত বটেই উপকারি। লাল চিনি সরাসরি আখ থেকে তৈরি অপরিশোধিত চিনি। লাল চিনিতে থাকে আখের সব উপাদান।
লাল চিনির পুষ্টিগুণ:
ক্যালসিয়াম ১৬০.৩২ ভাগ ।
পটাশিয়াম ১৪২.৯ ভাগ
ফসফরাস ২.৫ থেকে ১০.৭৯ ভাগ
আয়রন 0.৪২ থেকে ৬ ভাগ
ম্যাগনেশিয়াম ১৫ থেকে ৩.৮৬ ভাগ
সোডিয়াম 0.৬ ভাগ
লাল চিনির ছবি:
লাল চিনির উপকারিতা:
১) প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি খেলে হাড় শক্তপোক্ত হয়। সেই সঙ্গে দাঁতের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কাও দূর হয়।
২) আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভিতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
৩) লিভার সুস্থ রাখে।
৪) জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।
৫) কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে।
৬) আখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
৭) শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও মহিলাকে তার সারা দিনের গৃহীত খাদ্যশক্তির ৬-১০ শতাংশ চিনি থেকে গ্রহণ করা উচিত। তবে পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া বেশি চিনি গ্রহণ করা উচিত নয়।
আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমরা জানবো খেজুরের গুড়ের উপকারিতা নিয়ে।
চলছে শৈত্যপ্রবাহ, শীতে কাঁপছে জনজীবন। ইতিমধ্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে খেজুরের গুড়সহ নানা ধরনের গুড়। শীতের ঐতিহ্যের একটি অংশ হলো খেজুরের রস এবং খেজুরের গুড়।
জেনে নেই, খেজুরের গুড়ের উপকারিতা
1.খেজুরের গুড় সর্দি-কাশিও তাড়ায়। সর্দি হলে একটু গুড় খেয়ে দেখুন।
2. খেজুরেরগুড় যেহেতু লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়, সেই জন্য রক্তও সাফ থাকে।
3. গুড় কোষ্ঠ সাফ করে, রক্ত সাফ রাখে।
4. যাদের মেনস্ট্রুয়েশনের (পিরিয়ড) সময় পেটে ব্যথা হয়, তারা সেই সময়ে গুড় খেয়ে দেখতে পারেন। সঙ্গে সঙ্গে স্বস্তি পাবেন!
5. খেজুরের গুড় হিমোগ্লেবিনের সংখ্যা বাড়ায়! ফলে, রক্তাল্পতা রোধে এর বিকল্প নেই বললেই চলে!
6. গুড় শরীরের মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে। ১০ গ্রাম গুড় প্রায় ১৬ মিলিগ্রাম মিনারেলের জোগান দেয়!
7. খেজুরের গুড় সারা শরীর তো বটেই, বিশেষ করে স্টমাক ঠাণ্ডা রাখে। ফলে, কর্মক্ষমতা বাড়ে।
8. গুড়ে সোডিয়াম আর পটাসিয়াম থাকে, যা ব্লাড প্রেসারের ভারসাম্য বজায় রাখে!
পোস্তদানা দিয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি। তবে পোস্তদানা যে বিভিন্ন উপকারি উপাদান আছে তা আমাদের প্রায় সকলেরই অজানা। আজকের লেখাতে থাকছে পোস্ত দানার উপকারিতা।
জেনে নেওয়া যাক,পোস্ত দানার উপকারিতা।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতেঃ
পোস্তদানায় উপস্থিত এইধরণের ডায়েটারি ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত পোস্ত খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট হিসেবে পোস্তদানাঃ
এক টেবিল চামচ পোস্তদানায় থাকা ৮% মিনারেল ম্যাঙ্গানিজ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট প্রতিরক্ষায় উপকারী ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে।
লোহিত রক্তকণিকা তৈরীতে সাহায্যঃ
শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরী জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় সামগ্রী হলো লোহা এবং তামা। রক্তে লোহিত কণিকার অভাব হলে রক্তাল্পতার সমস্যা দেখা দিতে পারে। পোস্তদানাতে থাকা উপাদান রক্তে লোহিত রক্ত কণিকার মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
পোস্ততে থাকা প্রচুর পরিমান আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান বাড়াতে সাহায্য করে এবং এর সাথে সাথেই শিরা ও উপশিরার মধ্যে দিয়ে রক্তের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
অ্যালঝাইমার্স আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমেঃ
তাই রোজ পোস্ত খাওয়ার অভ্যেস থাকা ব্যক্তির অ্যালঝাইমার্স-এ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।
জিংকের উৎস হিসেবেঃ
জিঙ্কের খুব ভালো একটি উৎস হলো এই পোস্তদানা। তাই পোস্ত খাওয়ার ফলে হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। আর্থ্রাইটিসের সমস্যা থাকলে সেই ক্ষেত্রে পোস্ত খুব ভালো কাজ দেয়।
শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করেঃ
এছাড়াও পোস্ত শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তাই গরমকালে অন্য কিছু না খেয়ে চেষ্টা করুন কাঁচা পোস্ত বাটা দিয়ে ভাত খাওয়ার।
পোস্ততে প্রচুর পরিমানে ম্যাগনেসিয়াম থাকার ফলে পোস্তদানা ঘুমের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত হয়ে থাকে। তাই কখনো ঘুমের সমস্যা হলে পোস্তর ব্যবহার শারীরিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
পোস্তদানা মুখের আলসার রোধ করেঃ
শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার পরিমান বৃদ্ধি পেলে মুখে আলসার বা ঘা দেখা দিতে পারে। পোস্তদানা শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এবং মুখের আলসার হতে বাধা দেয়।
ত্বক সংক্রমিত হতে বাধা দেয়ঃ
বিভিন্ন রকমের ত্বকের রোগ যেমন- চুলকানি বা র্যাশ-এ পোস্ত খুব দ্রুত আরাম দেয়। পোস্ত বাটার মধ্যে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মেশান। এরপর আক্রান্ত স্থানে মোটা করে লাগিয়ে রাখুন।
স্থুলতা কমাতে সাহায্য করেঃ
পোস্ত দানা রক্তের চর্বির কমাতে সাহায্য করে, এই দানা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
পোস্তদানা এজমা সমস্যা রোধ করেঃ
পোস্ত দানা বমি বমি ভাব একটি প্রতিকারক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।পোস্ত দানা একটি কার্যকর টনিক এবং উদ্দীপক এবং বমি বমি ভাব এবং বমি এর sensations calming জন্য ভাল।
০১) ক্রনিক কন্সটিপেশন/ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য (Chronic constipation) পোস্তদানা গ্রহণের ভালো ও খারাপ দুই দিকই রয়েছে। পোস্তদানার চা পান করলে ঘুম ঘুম ভাব, ঝিমুনি বা বমি বমি ভাব, ত্বকে অস্বাভাবিক চুলকনি, কোষ্ঠকাঠিন্য, মূত্র থলিতে প্রসাব ধরে রাখার ক্ষমতা কমে যাওয়া ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
০২) বুদ্ধিমত্তা বা বিচক্ষনতায় ত্রুটি দেখা দেয়া -শ্বসন্তন্ত্র -কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ অধিক পরিমাণে পোস্তদানা গ্রহণ করলে অসচেতনতা, মৃদু মাথা ব্যথা, শ্বাসতন্ত্র ও কার্ডিওভাস্কুলার সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে। পোস্তদানায় বিদ্যমান মরফিনের পরিমাণ ভৌগলিক অবস্থান অনুযায়ী একেক স্থানে একেক রকম হতে পারে।
০৩) মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব , ত্বকেড় চুলকানি, মুত্রথলিতে মূত্র আটকে যাওয়া পোস্তদানা গ্রহণের ভালো ও খারাপ দুই দিকই রয়েছে। পোস্তদানার চা পান করলে ঘুম ঘুম ভাব, ঝিমুনি বা বমি বমি ভাব, ত্বকে অস্বাভাবিক চুলকনি, কোষ্ঠকাঠিন্য, মূত্র থলিতে প্রসাব ধরে রাখার ক্ষমতা কমে যাওয়া ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
আশা করি, পোস্ত দানার উপকারিতা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।বেশি বেশি পোস্ত খাবেন এতে দেহ সুস্থ থাকবে।
মুগ ডালের উপকারিতা: বাঙালির খাদ্য তালিকায় ডাল একটি সাধারণ ও অতিপরিচিত পদ। খাওয়ার শেষ পাতে ডাল না হলে হয়তো অনেকেই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পারেন না। ডালের রয়েছে হরেক রকম জাত। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মুগ ডাল।
মুগ ডালের পুষ্টিগুণ:
প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য মুগ ডালে
প্রোটিন ২৪ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ৬৩ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ১৩২ গ্রাম
আয়রন ৬.৭৪ গ্রাম
ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ২৫ গ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ১৮৯ গ্রাম।
মুগ ডালের উপকারিতা:
চুলের সৌন্দর্য :
নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করলে শরীরের কপারের ঘাটতি দূর হতে শুরু করে, যার প্রভাবে স্কাল্পের স্বাস্থ্যের এত মাত্রায় উন্নতি ঘটে যে একদিকে চুল পড়ার হার কমে, আর অন্যদিকে চুলের সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো।
শরীরের পরিপাক নালীর মধ্যে যে বিষাক্ত পদার্থ আছে তা বের করে দেয় এই মুগ ডাল। ফলে হজম শক্তি বাড়ে।
কোলেস্টেরল কমায়:
মুগ ডাল রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ধমনীকে পরিষ্কার রাখায় হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে খাবারটি।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, দিনে পাঁচবার কিংবা তার বেশি এই ডাল খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি শতকরা ২২ ভাগ কমে আসে।
ওজন কমায়:
মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় ক্ষুধা কম লাগে। আর কম খেলে এমনিতেই ওজন কমে আসে। এছাড়া খাবারটিতে কম চর্বি এবং উচ্চ মাত্রার প্রোটিন থাকায় তা মাংসপেশিকেও চর্বিমুক্ত রাখে।
ওটসের উপকারিতা: ওটস একটি খুব উপকারী শস্য। ওটস এ প্রচুর পরিমাণ ফাইবার বিদ্যমান থাকে। এই ফাইবার আমাদের শরীরে নানা উপকারে আসে।
ওটসের উপকারিতা:
কোলেস্টেরল কমায়:
ওটসে রয়েছে অতি উচ্চ মাত্রায় সহজে দ্রবণীয় বেটা-গ্লুকান যা শরীরের জন্যে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে বেশ সহায়ক ভুমিকা পালন করে।
ওজন কমায়:
যারা ওজন কমাতে ও শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাদের জন্য প্রতিদিন সকালে এক বাটি ওটস নাশতা হিসেবে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
ওটস এ উচ্চ মাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফ্রি রেডিকেল ও প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে। ওটের লিগ্নান্স হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় ও বেটা গ্লুকোন হার্টের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
ওটমিলের হোল গ্রেইন্স পোষ্ট-মেনোপজাল মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।ওটসে রয়েছে ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট উপাদান যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
চিন্তা দূর করে:
এটি মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। সেরোটোনিন হল এমন একটি হরমোন যা ক্ষুধা, ঘুম ও মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
সেরোটোনিন থাকার ফলে ওটস চিন্তা বা দুঃখ দূর কমাতে সাহায্য করে।
ম্যাগনেসিয়াম গভীর ঘুমের জন্য দায়ী। ওটসে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম তাই এটি মনকে শান্ত ও প্রফুল্ল রাখতে সহায়ক ভুমিকা পালন করে।
একাধিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়ে সকালে ডিম খাওয়ার উপকারিতা,সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে একটা বা দুটি ডিম খেলে দেহের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ছোট-বড় সব রোগই দূরে পালাতে শুরু করে। সেই সঙ্গে মেলে আরো অনেক উপকারিতা।
সকালে ডিম খাওয়ার উপকারিতা:
রোগ প্রতিরোধ:
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ডিমের অন্দের উপস্থিত সেলেনিয়াম দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটা শক্তিশালী করে তোলে যে, কোনও ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়, সেই সঙ্গে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
ক্ষিদে কমে যায়:
ব্রেকফাস্টে দুটো ডিমের অমলেট বা পোচ খেয়ে দেখুন তো কী হয়! দেখবেন দুপুরের আগে ক্ষিদে পাওয়ার নামই নেবে না।
এনার্জি:
ডিমে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান নিমেষে দেহের প্রয়োজনীয় এনার্জির চাহিদা পূরণ করে।
ডিমে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, লুটিন এবং জিয়েক্সসেনথিন নামে বেশ কিছু উপকারি উপাদান দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ত্বকের সৌন্দর্য:
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, স্কিন এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আর এই উপাদানটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে ডিমে।
তাই একথা বলা যেতেই পারে যে প্রতিদিন একটা করে ডিম খেলে মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত উপকার পাওয়া যায়।
এই পরিমাণ উপকারিতা আর কোনো খাবার থেকে পাওয়া যায় বলে তো মনে হয় না।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা:
ডিমে উপস্থিত বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদান মস্তিষ্কের ক্ষমতা মারাত্মক বাড়িয়ে দেয়। ফলে একদিকে যেমন বুদ্ধির বিকাশ ঘটে, তেমনি স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগও বৃদ্ধি পায়।
একেবারেই ঠিক শুনেছেন। ডিম খেলে ওজন বাড়ে না। বরং কমে! পেনিংটন বায়োমেডিকাল রিসার্চ সেন্টারের করা এক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে সকাল সকাল ডিম খেলে দিনের অনেকটা সময় পর্যন্ত ক্ষিদে পায় না।
ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীরে মাত্রাতিরিক্ত ক্যালরি জমার সম্ভাবনাও হ্রাস পায়। ফলে স্বাভাবিকবাবেই ওজন কমতে শুরু করে।
হাড়কে শক্তপোক্ত করে:
ভিটামিন ডি-তে পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে নিয়মিত ডিম খেলে হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সেইসঙ্গে এই উপাদানটি হজম ক্ষমতা এবং হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ফলে সার্বিকভাবে শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে।